মৃত রাবেয়া বেগম নবীয়াবাদ গ্রামের প্রবাসী আবদুল মতিনের স্ত্রী ও পূর্বধইর পূর্ব ইউনিয়নের কোরবানপুর গ্রামের ইদ্রিস মিয়ার মেয়ে।পু লিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী আবদুল মতিন পাঁচ বছর আগে পারিবারিকভাবে রাবেয়া বেগমকে বিয়ে করেন। তাদের সাংসারিক জীবনে তিন বছর বয়সী আবদুল্লাহ একমাত্র ছেলেসন্তান। প্রবাস থেকে আবদুল মতিন ছুটিতে বাড়িতে এসে গত এক বছর আগে আবারও প্রবাসে চলে যান তিনি
শনিবার (২৬ এপ্রিল) সকালে মুরাদনগর উপজেলার বাঙ্গরা বাজার থানাধীন পূর্বধইর পশ্চিম ইউনিয়নের নদীয়াবাদ গ্রাম থেকে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী আবদুল মতিন পাঁচ বছর আগে পারিবারিকভাবে রাবেয়া বেগমকে বিয়ে করেন। তাদের সাংসারিক জীবনে তিন বছর বয়সী আবদুল্লাহ একমাত্র ছেলেসন্তান। প্রবাস থেকে আবদুল মতিন ছুটিতে বাড়িতে এসে গত এক বছর আগে আবারও প্রবাসে চলে যান তিনি
শুক্রবার রাতের কোনো একসময় রাবেয়া বেগম তার বসতঘরের পাশে থাকা ছোট একটি ঘরের কাঠের আঁড়ার সঙ্গে একই রশিতে মা ও ছেলে আত্মহত্যা করে।
আজ সকালে নামাজ পড়তে উঠে রাবেয়া বেগমের শ্বশুর আলী আকবর একই রশিতে মা ও ছেলের লাশ ঝুলতে দেখেন। খবর পেয়ে পুলিশ এসে দুজনের লাশ উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে বাঙ্গরা বাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহফুজুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মরদেহ দুটি উদ্ধার করে সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি শেষে কুমিল্লা সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। লাশের গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন নেই। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
Post a Comment