Welcome to Our Website!

বেতন বন্ধ কয়েক হাজার শিক্ষক-কর্মচারীর, জানা গেল কারণ


 

বর্তমানে দেশে ২৯ হাজারের বেশি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এতে কর্মরত প্রায় ৪ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী। তারা ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফারের (ইএফটি) মাধ্যমে বেতন-ভাতা পেয়ে থাকেন। কিন্তু প্রায় ৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীর এমপিও শিটের নামের সঙ্গে এনআইডির মিল না থাকায় তাদের বেতন বন্ধ রয়েছে।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, এনআইডি সংশোধনের পরও সাত থেকে আট মাস ধরে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন বন্ধ। 

দীর্ঘদিন বেতন বন্ধ থাকা বান্দরবানের লামা উপজেলার এক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের কর্মচারী মো. আবু ছালেহ গণমাধ্যমকে বলেন, এনআইডির নাম-জন্মতারিখের ভুল ঠিক করে আবেদন করেও এখনও বেতন চালু হয়নি। মূলত আইবাস সফটওয়্যার জটিলতায় আমার বেতন বন্ধ রয়েছে। বলা হচ্ছে সংশোধনের তথ্য (আইবাস) প্লাস প্লাস সিস্টেমে আপডেট হয়নি।


আরও কয়েকজন ভুক্তভোগী বলছেন বলেন, নামের বানান ও জন্মতারিখ ভুলের কারণে বেতন বন্ধ রয়েছে। পরিবার নিয়ে সমস্যায় আছি, দ্রুত বেতন চালু হলে পরিবার নিয়ে চলা সহজ হতো।

বিষয়ে মাউশির শিক্ষা ব্যবস্থাপনা তথ্য ব্যবস্থা (ইএমআইএস) সেলের সিনিয়র সিস্টেম অ্যানালিস্ট খন্দকার আজিজুর রহমান গণমাধ্যমকে জানান, আইবাস প্লাস প্লাস-এর মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন কর্তৃক যতদিন এনআইডি ভেরিফায়েড না হয়ে ইএফটিতে তথ্য যুক্ত হচ্ছে, ততদিন বেতন চালু হবে না। বিষয়টি সমাধানে আমরা কাজ করছি।


উল্লেখ্য, বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা প্রতি মাসে বেতনের মূল অংশ ও কিছু ভাতা সরকার থেকে পান।



জানা গেছে, অনেকেই এনআইডি সংশোধন করে আবেদন করেছেন। কিন্তু অটোমেটেড চালান সিস্টেম (আইবাস)‍ প্লাস প্লাস আপডেট না হওয়া এ সমস্যা হচ্ছে। মূলত, আইবাসে নাম ও জন্ম তারিখের সংশোধন সঠিক পন্থায় যাচাই-বাছাই শেষে ইএফটিতে তথ্য দেওয়ার পর বেতন চালু হয়ে থাকে।


Copied from: https://rtvonline.com/m/

Countdown Timer
00:01

Post a Comment

Previous Post Next Post