বর্ষা মৌসুমে কনজাংকটিভাইটিস বা ‘পিঙ্ক আই’ দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা বেড়ে যাওয়া, ধুলাবালি, দূষণ ও দূষিত বৃষ্টির পানির কারণে চোখের সংক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়ে। ফলে চোখ লাল হওয়া, চুলকানি, জ্বালা, পানি পড়া, ঝাপসা দেখা—এসব উপসর্গ দেখা দেয়।ভারতের জগত ফার্মার পরিচালক ডা. মানদীপ সিং বসু জানান, বর্ষায় কনজাংকটিভাইটিসের প্রকোপ হঠাৎ করেই বেড়ে যায়। এ সময় চোখ সুরক্ষায় স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গ্রহণ করা জরুরি। তিনি চোখ রক্ষায় ৬টি পরামর্শ দিয়েছেনচোখ সুরক্ষায় ৬টি টিপস
চোখের নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা
প্রতিদিন ভোরে ঠান্ডা ও পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ধোয়া ধুলাবালি ও জীবাণু দূর করে। চাইলে ত্রিফলা পানি বা গোলাপজল ব্যবহার করাও যেতে পারে।
চোখে হাত দেওয়া থেকে বিরত থাকা
না ধোয়া হাতে চোখ ঘষলে জীবাণু ছড়িয়ে সংক্রমণ বাড়ে। তাই চোখে হাত দেওয়ার আগে অবশ্যই সাবান দিয়ে হাত ধুতেসুরক্ষামূলক চশমা ব্যবহার
বৃষ্টির পানিতে থাকা জীবাণু ও ধুলাবালি চোখে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। বাইরে বের হলে বা বাইক চালানোর সময় সুরক্ষামূলক চশমা পরা জরুরি।
খাদ্যাভ্যাসে ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার রাখা
আমলা, গাজর, কুমড়া, পালংশাকসহ ভিটামিন ‘এ’-সমৃদ্ধ খাবার চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
চোখের যোগব্যায়াম অনুশীলন
ত্রাটক বা মোমবাতির শিখায় একনাগাড়ে তাকিয়ে থাকা মনোসংযোগ ও চোখ পরিষ্কারে সহায়তা করে। এতে দীর্ঘ সময় স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকার চাপও কমে।
তোয়ালে বা প্রসাধনী শেয়ার না করা
তোয়ালে, রুমাল, আইড্রপ বা প্রসাধনী ভাগাভাগি করলে সংক্রমণ দ্রুত ছড়ায়। তাই এসব ব্যবহার আলাদা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বর্ষায় কনজাংকটিভাইটিস প্রতিরোধে সচেতনতা ও পরিচ্ছন্ন অভ্যাসই হলো সবচেয়ে কার্যকর প্রতিরক্ষা।সুরক্ষামূলক চশমা ব্যবহার
বৃষ্টির পানিতে থাকা জীবাণু ও ধুলাবালি চোখে সংক্রমণ ঘটাতে পারে। বাইরে বের হলে বা বাইক চালানোর সময় সুরক্ষামূলক চশমা পরা জরুরি।
খাদ্যাভ্যাসে ভিটামিনসমৃদ্ধ খাবার রাখা
আমলা, গাজর, কুমড়া, পালংশাকসহ ভিটামিন ‘এ’-সমৃদ্ধ খাবার চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
Post a Comment