মাছ নাকি মাছের ডিম, কোনটা বেশি উপকারী?

 অনেকেই আছেন মাছ খেতে পছন্দ করেন না; কিন্তু মাছের ডিম খেতে পছন্দ করেন। কেউ আবার দুটোই পছন্দ করে। কেউ আবার মাছ পছন্দ করেন; আবার মাছের ডিম তেমন একটা খান না। বিশেষজ্ঞদের মতে, মাছ খেলে যতটা পুষ্টি পাওয়া যায়, মাছের ডিম খেলে তার চেয়ে বেশি পুষ্টি মেলে। তাই মাছের ডিম না ফেলে ঝোল বা ভাজি করে খেতে পারেন।


আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সব পুষ্টিই মাছের ডিমে পাওয়া যায়। ভিটামিন এ মাছের ডিমে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়াতে মাছের ডিম সপ্তাহে একবার খাওয়া উচিশিশুদের অবশ্যই মাছের ডিম খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। কারণ এতে ভিটামিন ডি আছে। এটি হাড় ও দাঁত মজবুত করে। মাছের ডিম খেলে ভবিষ্যতে আর্থ্রাইটিসের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা কম। অনেকেই উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভোগেন। ওষুধ খাওয়ার চেয়ে খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন এবং মানসিক চাপ কমালে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।মাছের ডিম খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। মাছের ডিম কিভাবে রান্না করতে হয় তা অনেকেই জানেন না। আসলে এটি খুব সহজেই রান্না করা যায়। মাছের ঝোল বা ঝাল রান্না করার সময় এটি দিয়ে দিতে পারেন।

Countdown Timer
00:01

Post a Comment

Previous Post Next Post